শিরোনাম :
হবিগঞ্জে ২ গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত, ১৪৪ ধারা জারি মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব পালনে বিরত থাকার নির্দেশ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছেন ইসি বৃষ্টির পানিতে গোসল করার উপকারীতা শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ‘প্রথম’ জয়ের ভেন্যুতেই করতে পারবে কি প্রথম সিরিজ জয়? সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক শাকিবের নায়িকা ওপাড় থেকে নির্বাচনে দীপার প্রশ্ন; এ নিয়ে চলছে বিতর্ক চুন্নু বৈধ মহাসচিব, শামীম পাটোয়ারীর নিয়োগ গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন কোটালীপাড়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির ঘটনায় বিক্ষোভ; অভিযুক্ত শিক্ষক বহিষ্কার
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ১০:৩০ পূর্বাহ্ন

নরসিংদী জেলা কারাগার ষেকে পালানো যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি কুড়িগ্রামে গ্রেফতার

Reporter Name / ৯৩ Time View
Update : সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০২৪

শিরোনাম প্রতিদিন ডেস্ক

নরসিংদী জেলা কারাগারে হামলার পর পালিয়ে যাওয়া যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মামুন মিয়াকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার (২৯ জুলাই) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তুজা।

এর আগে রবিবার (২৮ জুলাই) দিবাগত রাতে রৌমারী উপজেলার সদর ইউনিয়নের বামনেরচর গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। মামুন মিয়া রৌমারী উপজেলার সদর ইউনিয়নের বামনেরচর গ্রামের শাহিনুর রহমানের ছেলে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ১৯ জুলাই নরসিংদী জেলা কারাগারে হামলার পর অনেক বন্দি পালিয়ে যান। ওই দিন হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মামুন মিয়াও কারাগার থেকে পালিয়ে রৌমারী যান। কারফিউর মধ্যে ভ্যান, ইজিবাইক ও ট্রাকে চড়ে দুদিন পর তিনি রৌমারী পৌঁছান। এরপর নিজ বাড়িতে আত্মগোপনে থাকেন। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রোববার রাতে রৌমারী থানার এসআই তাজুল ইসলাম, জুয়েল, এএসআই জয়নালসহ পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে তাকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতার মামুনকে থানা হেফাজত থেকে আদালতের মাধ্যমে নরসিংদী কারাকর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

পুলিশ আরও জানায়, মামুন মিয়ার বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে নরসিংদীর বেলাবতে মার্জিয়া আক্তার কান্তা নামের এক নারীকে হত্যার অভিযোগে থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়। তিনি ওই মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি। তিনি নরসিংদী জেলা কারাগারে ছিলেন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, মার্জিয়া কান্তা ঢাকার সাভারের আশুলিয়ার পার্লার ব্যবসায়ী ছিলেন। ২০১৯ সালে কান্তার স্বামী শহিদুল ইসলাম সাগর ও সাগরের ফুফাতো ভাই মামুন মিয়া মিলে কান্তাকে কুয়াকাটা নিয়ে যান। সেখানে একটি আবাসিক হোটেলে দুজন মিলে কান্তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে পালিয়ে যান।ওই হত্যাকাণ্ডের মামলার বিচারে আদালত প্রধান আসামি কান্তার স্বামী শহিদুল ইসলাম সাগরকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড করেন। অন্যদিকে তার প্রধান সহযোগী মামুন মিয়াকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

শিপ্র/শাহোরা/


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
error: Content is protected !!
error: Content is protected !!